Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৬ মার্চ ২০২৪

বিনা মসুর১০

জাতের নামঃ
বিনা মসুর১০
জাতের বৈশিষ্ট্যঃ

এ জাতটি খরা সহিষ্ণু এবং উচ্চ ফলনশীল। 

কান্ড বহু শাখাবিশিষ্ট এবং গাছের গোড়া গাঢ় সবুজ বর্ণের। বীজাবরণ

ধুসর বর্ণের এবং বীজের আকার বড় এবং ১০০০ বীজের ওজন ২৪.৬ গ্রাম।

বীজে প্রোটিনের পরিমাণ ৩২-৩৩% এবং বীজে ডালের পরিমাণ ৮৯%। 

ডাল সহজে সিদ্ধ হয় এবং খেতে সুস্বাদু।

জীবন কাল ১১০-১১২ দিন

জমি ও মাটিঃ
সব কয়টি জাতের জন্যই দো-আঁশ হতে এঁটেল দো-আঁশ মাটি উপযোগী। তবে বৃহত্তর ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোহর, পাবনা, নাটোর, রাজশাহী ও সিরাজগঞ্জ জেলায় যেখানে পানির অভাব রয়েছে সেখানে ভাল জন্মে। 
জমি তৈরীঃ
তিন-চারটি চাষ ও মই দিয়ে আগাছা পরিস্কার করে জমি তৈরী করতে হয়। জমি উত্তম ভাবে ঝুর ঝুরে করে নেয়া ভাল।
বপণের সময়ঃ
কার্তিক মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে অগ্রহায়নের প্রথম (অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে নভেম্ববের দ্বিতীয় সপ্তাহ) পযর্মত বীজ ধপনের উপযুক্ত সময়। বিলম্বে বীজ বপন করলে ফলন হ্রাস পায়। বিনামসুর-১০ জাতটি অগ্রহায়ন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ পঠন্ত বপন করা যায় এবং সন্তোষজনক ফলন পাওয়া যায়।
বীজ হার ঃ
একর প্রতি ১৪ কেজি বীজ ছিটিয়ে বা ১৬ কেজি বীজ ৩০ সে.মি. দূরত্বে সারিতে বপন করতে হবে।
বীজ শোধনঃ
উপযুক্ত ফলন নিশ্চিত করতে হলে পুষ্ট ও রোগবালাই মুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। প্রতি ১০ কেজি বীজ শোধনের জন্য ২৫ গ্রাম ভিটাভ্যাক্স-২০০ ব্যবহার করলে ভাল হয়।
সার ও প্রয়োগ পদ্ধতিঃ

একর প্রতি ১২-১৪ কেজি ইউরিয়া, ৩০-৩২ কেজি টিএসপি, ১২-১৪ কেজি এমপি সার শেষ চাষের সময় ছিটিয়ে দিতে হবে্। ইউরিয়ার পরিবর্তে জীবানু সার ব্যবহার করা যায়।। জিংকের অভাব থাকলে একর প্রতি এক কেজি জিংক সালফেট ছিটাতে হবে।

প্রয়োগের নিয়মঃ

জমি তৈরীর শেষ চাষের আগে সম্পূর্ণ সার জমিতে সমভাবে ছিটিয়ে চাষের মাধ্যমে মাটির সাথে ভালভাবে  মিশিয়ে দিতে হবে। জমির উর্বরতা ও ফসলের অবস্থার উপর নির্ভর করে সার প্রয়োগ মাত্রার তারতম্য করা যেতে পারে।

সেচ ও নিষ্কাশনঃ
অতি বৃষ্টির ফলে জতিতে যাতে পানি জমে না থাকে সেজন্য পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে। মসুরে সাধারণত: সেচের প্রয়োজন পড়ে না। তবে অতি খরা হলে এটি সেচ দেয়া যেতে পারে।
আগাছা দমন ঃ
চারা গজানো পর ২৫-৩৫ দিন পর নিড়ানীর দিতে হবে এবং নিড়ানীর সাথে বেশী ঘন গাছ পাতলা করে দিতে হবে।
বালাই ব্যবস্থাপনাঃ
এ জাতটি গোড়া পচাঁ ও মরিচা রোগ সহ্য মামতা সপন্ন। গোড়া পচাঁ রোগ দমনের জন্য ভিটাভেক্স-২০০ প্রতি কেজি বীজে ২.৫-৩.০০ গ্রাম মিশিয়ে বীজ শোধন করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়। স্টেমফাইলামজনিত ঝলসানো রোগ দেখা দেওয়া মাত্র রোভরাল-৫০ ডবলিউপি নামক ছত্রাক নাশক (০.২%) ১০ দিন অন্তর ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে। মরিচা রোগ দমনের জন্য টিল্ট-২৫০ ইসি (০.০৪%) ১২-১৫ দিন অন্তর ২-৩ বার স্প্রে করতে হবে। তাছাড়া এ জাতে পোকার আক্রমন তুলনামূলক খুবই কম। তবে পোকার আক্রমন দেখা দিলে কীটনাশক রিপকর্ড ১০ ইসি মাত্রা অনুয়ারী স্প্রে করলে সুফল পাওয়া যায়।
ফলনঃ

যথোপযুক্ত পরিচর্যায় হেক্টর প্রতি খরা অবস্থায় ১.৫ টন এবং স্বাভাবিক অবস্থায় গড়ে ২.০ টন এবং সর্বোচ্চ ২.৫ টন ফলন পাওয়া যায়।

 

প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন মসুর ডাল ফসল বিশেষজ্ঞ

(সকাল ৯ টা-বিকাল ৫টা)

কলকরুনঃ+৮৮০১৭৭৯৬৬৭৮২৮

ই-মেইলঃ agsnigdharoy@gmail.com

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম ও পদবী

ড. স্নিগ্ধা রায়

প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা

উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগ, বিনা, ময়মনসিংহ-২২০২

 

চিত্র: বিনা মসুর১০ এর মাঠ

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon